মি. মানিক একটা নতুন শিল্প ইউনিটের ব্যবস্থাপক। তিনি তার শিল্প প্রতিষ্ঠানে যে সকল কাজ হবে তা চিহ্নিত করে তাকে প্রকৃতি অনুযায়ী কতকগুলো প্রধান ভাগে ভাগ করেন এবং তার অধীনে বিভিন্ন উপবিভাগ প্রতিষ্ঠা করেন। অতঃপর যেখানে যে মানের জনশক্তি প্রয়োজন তা নিয়োগ দিয়ে তাদের দায়িত্ব-কর্তৃত্ব বুঝিয়ে দেন। শুধু যোগ্য ব্যক্তিকেই যোগ্য স্থানে নিয়োগ নয় এর বাইরে অন্যান্য উপায়- উপকরণাদিকেও সঠিক স্থানে স্থাপন করেন। এতে কাজ চলাকালে তিনি সুবিধা পাচ্ছেন।
উদ্দীপকে মি. মানিক পরবর্তীতে হেনরি ফেয়লের শৃঙ্খলার নীতি অনুসরণ করেছেন।
যোগ্য ব্যক্তিকে যোগ্যস্থানে এবং সঠিক বস্তুকে সঠিক স্থানে স্থাপনের নীতিকেই ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলার নীতি বলে। এক্ষেত্রে শৃঙ্খলা বলতে উপায়-উপকরণাদির শৃঙ্খলাকে বোঝানো হয়।
উদ্দীপকে মি. মানিক যেখানে যে মানের জনশক্তি প্রয়োজন তা নিয়োগ দিয়ে তাদের দায়িত্ব ও কর্তৃত্ব বুঝিয়ে দেন। শুধু যোগ্য ব্যক্তিকেই যোগ্যস্থানে নিয়োগ নয় এর বাইরে অন্যান্য উপায়-উপকরণাদিকেও সঠিক স্থানে স্থাপন করেন। অর্থাৎ তিনি শৃঙ্খলার নীতি অনুসরণ করেন। শৃঙ্খলার নীতির মূল লক্ষ্য হলো প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মীদের যোগ্যতা অনুযায়ী উপযুক্ত দায়িত্ব অর্পণ করা। ফলে প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের মধ্যে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে এবং সকল মানবীয় উপাদান সু- শৃঙ্খলভাবে তাদের দায়িত্ব পালনে সক্ষম হবে। ফলে প্রতিষ্ঠানের সাফল্য ও দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।
সুতরাং উদ্দীপকে উল্লেখ্য, পরবর্তী শৃঙ্খলার নীতির অনুসরণ যেকোনো প্রতিষ্ঠানের জন্যই কাম্য বক্তব্যটি যথার্থ।
আপনি আমাকে যেকোনো প্রশ্ন করতে পারেন, যেমনঃ
Are you sure to start over?